বাংলাদেশের প্রায় ১৮ হাজার কর্মীর গত বছর ৩১ মের মধ্যে মালয়েশিয়া যাওয়ার কথা ছিল। নানান জটিলতায় তাঁদের যাওয়া হয়নি। এর মধ্যে ৭ হাজার ৯৬৪ জন প্রথম ধাপে দেশটিতে যেতে পারবেন বলে কুয়ালালামপুরে বাংলাদেশ হাইকমিশনকে জানিয়েছে মালয়েশিয়া সরকার। বৈদেশিক শ্রমবাজার নিয়ে মালয়েশিয়া থেকে এমন সুখবর এলেও ক্রোয়েশিয়া...
ক্রোয়েশিয়া বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য কাজের অনুমতিপত্র ও ভিসা দেওয়া বন্ধ করে দিতে পারে। রিক্রুটিং এজেন্সি ও দেশটির কর্মী-ভিসা পাওয়া কিছু বাংলাদেশির অপতৎপরতার জন্য এমন আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। দেশটির দায়িত্বপ্রাপ্ত অনাবাসী রাষ্ট্রদূত তারেক মোহাম্মদ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে পাঠানো এক চিঠিতে এ আশঙ্কার কথা জানা
দেশে কাজের সুযোগের অভাব বাড়ছে। কর্মক্ষম মানুষ বাড়ছে, অথচ সেই তুলনায় কাজের ক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে কম। ফলে বাড়ছে এ দুইয়ের ব্যবধান। আবার যারা কর্মক্ষম, তাদের বড় একটা অংশ শ্রমের বিনিময়ে নিচ্ছে না মজুরি। যারা কাজ খুঁজছে, তারা তাদের যোগ্যতার মানে কাজ পায় না। যাদের কাজ রয়েছে, তাদের মজুরি প্রত্যাশিতের চেয়ে অনেক
গতকাল শনিবার সংযুক্ত আরব আমিরাতের সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, বড় মানবসম্পদ প্রতিষ্ঠানগুলোকে ১০ বছরের লাইসেন্স পেতে ১ কোটি সৌদি রিয়ালের একটি ব্যাংক গ্যারান্টি প্রদান এবং ১০ কোটি রিয়ালের পরিশোধিত মূলধন থাকতে হবে...
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে কর্মী পাঠিয়ে ১০০ রিক্রুটিং এজেন্সির চক্র দেড় বছরেই হাতিয়ে নিয়েছে প্রায় ২৪ হাজার কোটি টাকা। প্রায় পৌনে ৫ লাখ কর্মীর কাছ থেকে অতিরিক্ত এই অর্থ নিয়ে নিজেদের পকেটে ভরেছে চক্রটি। চাহিদার বেশি কর্মী পাঠানোর অভিযোগও রয়েছে। এই অনিয়ম-দুর্নীতির কারণে বন্ধ হয়ে যায় দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এই
মালয়েশিয়ার বন্ধ শ্রমবাজার আবার খুলেছে। বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এ শ্রমবাজারে এবার প্ল্যান্টেশন অর্থাৎ কৃষি খাতে কর্মী নেওয়া হচ্ছে। তবে এবারও সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। এ সময়সীমা শেষ হচ্ছে আগামী ৩১ জানুয়ারি। জনশক্তি রপ্তানিকারকেরা বলছেন, সময়সীমা বেঁধে দেওয়ার কারণে এবারও সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। কারণ
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে কর্মী পাঠানোর ক্ষেত্রে আবারও সিন্ডিকেট সক্রিয় হয়ে উঠেছে বলে অভিযোগ করেছে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সি (বায়রা)। এই খাতকে সিন্ডিকেটের প্রভাবমুক্ত রাখতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের হস্তক্ষেপ কামনা করেছ
শ্রমবাজার ও শিক্ষার মধ্যে যে ফারাক রয়েছে, এই দুইয়ের মধ্যে সম্পর্ক পুনঃস্থাপন করা গেলে বেকারত্ব নিরসন হবে বলে অভিমত দিয়েছেন তড়িৎ প্রকৌশলী ও টেকসই উন্নয়ন বিষয়ক লেখক ফয়েজ আহমেদ তৈয়্যব।
কমছে জনশক্তি রপ্তানি। একই সঙ্গে ছোট হচ্ছে বিদেশে বাংলাদেশের শ্রমবাজার। এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে রেমিট্যান্সে (প্রবাসী আয়)। জনশক্তি রপ্তানি খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন, এখনই নতুন শ্রমবাজার ধরতে না পারলে এ খাত বড় ধরনের ঝুঁকিতে পড়তে পারে।
বাংলাদেশিদের জন্য বন্ধ থাকা ভিসা আবেদন পুনরায় চালু করতে আনুষ্ঠানিকভাবে সম্মত হয়েছে ওমান সরকার। তবে ১০টি সুনির্দিষ্ট ক্যাটাগরিতে ভিসা আবেদন গ্রহণ করা হবে। গতকাল বুধবার (১২ জুন) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে ঢাকার ওমান দূতাবাস ।
করোনা মহামারির পর বাংলাদেশের শ্রমবাজারে নারীদের অংশগ্রহণ বেড়েছে। মহামারির পরবর্তী পর্যায়ে বাংলাদেশের শ্রমবাজারে নারীর অংশগ্রহণের হার ২৯ দশমিক ২ শতাংশ থেকে ৪২ দশমিক ৮ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) ‘বিশ্ব কর্মসংস্থান ও সামাজিক আভাস প্রবণতা ২০২৪’ শীর্ষক প্রতিবেদনে এসব তথ্য দেওয়া
কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে মেয়েদের সংখ্যা বাড়লে শ্রমবাজারে নারীর অংশগ্রহণ বাড়বে—এটাই তো স্বাভাবিক। কিন্তু ভারতের বেলায় শ্রমবাজারে নারীর অংশগ্রহণের হার বাড়েনি, বরং আরও কমে গেছে। ওয়াশিংটন পোস্টে লেখা এক নিবন্ধে বিষয়টির কারণ অনুসন্ধান করেছেন পত্রিকাটির নয়াদিল্লি প্রতিনিধি কারিশমা মেহরোত্রা।
এখন বাংলাদেশসহ মোট ২৯টি দেশ থেকে নারী-পুরুষ গৃহকর্মী নিচ্ছে সৌদি আরব। বুধবার দেশটির শ্রম কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক দৈনিক গালফ নিউজ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
ছয় মাসে বাংলাদেশের ১৫ হাজার দক্ষ কর্মীকে ভিসা দেবে–এমন প্রস্তুতি নিয়ে গত মার্চে ঢাকায় এসেছিল রোমানিয়ার একটি ভিসা টিম। সম্ভাব্য আবেদনকারীদের ভিসাবিষয়ক বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দিতে তারা ফেসবুকে একটি পেজ খোলে। দেড় মাস এ দেশে থেকে প্রায় ১ হাজার ৫০০ কর্মীকে ভিসা দেয় তারা। ১৮ এপ্রিল ওই পেজে হঠাৎ বিরতি টানা
শিক্ষা, চাকরি ও প্রশিক্ষণের বাইরে থাকা ৯ লাখ নারী-পুরুষকে বিশেষ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ জনশক্তি হিসেবে তৈরি করে শ্রমবাজারে নিয়ে আসতে বিশেষ প্রকল্প নিয়েছে সরকার। এতে খরচ হবে ৩ হাজার ৮৯৪ কোটি টাকা।
করোনা মহামারীর শুরুতে বাংলাদেশ থেকে অভিবাসন বড় ধাক্কা খেলেও আবার চাঙা হয়ে উঠতে শুরু করেছে। চলতি বছর বাংলাদেশি শ্রমিক অভিবাসীর সংখ্যা ছাড়িয়ে গেছে অতীতের সকল রেকর্ড। শ্রম অভিবাসন বাড়লেও সেই তুলনায় প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স তো বাড়েইনি, উল্টো কমেছে।
গৃহশ্রমিকদের শ্রম আইনে অন্তর্ভুক্তি এবং আইএলও কনভেনশন ১৮৯ ও ১৯০ অনুসমর্থনের দাবি জানিয়েছে গৃহশ্রমিক অধিকার প্রতিষ্ঠা নেটওয়ার্ক। আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ ২০২২ উপলক্ষে আজ শুক্রবার রাজধানীর পল্টন মোড়ে আয়োজিত মানববন্ধনে এ দাবি জানান তারা।